দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি - সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি বিষয়ক তথ্য জেনে অনেকেই বিভিন্ন কাজে আবেদনপত্র লিখে থাকেন। দরখাস্ত লেখার সঠিক নিয়ম থাকার কারণে ছুটির দরখাস্ত ছাড়াও পেশাগত জায়গাতেও দরখাস্ত লেখার প্রয়োজন হয়।
আবেদনপত্র লেখানিয়রম যেহেতু নির্দিষ্ট তাই সঠিকভাবে লেখা জরুরী। কিন্তু অনেকেই জানেন না যে নিয়ম অনুসারে না লিখলে দরখাস্ত মঞ্জুর হয় না। তাই দরখাস্ত লেখার নিয়ম ও নমুনাসহ আমরা আজকে আলোচনা করব।
পেজ সূচিপত্রঃ দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম
- দরখাস্ত বিষয়ক নির্দেশনা
- দরখাস্তের বিশেষ পয়েন্ট
- দরখাস্ত লেখার ছবিসহ গঠন প্রণালী
- দরখাস্তের বিষয়
- সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত অধ্যক্ষের কাছে
- উপবৃত্তির জন্য দরখাস্ত
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি ও সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত বিষয়ে কিছু প্রশ্ন
- চাকরির জন্য দরখাস্ত
- অফিসের কাজের দরখাস্ত
- উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দরখাস্ত
- জরিমান ক্ষমা প্রার্থনায় দরখাস্ত
- জিডি করার জন্য আবেদন
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি বিষয়ে আরও কিছু প্রশ্ন
- দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি ও সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত বিষয়ে লেখকের মন্তব্য
দরখাস্ত লেখার নিয়ম
- দরখাস্ত লেখার নিয়মের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টা শুরুতেই দেখতে হবে তা হচ্ছে দরখাস্তের তারিখ। আপনার দরখাস্তে অবশ্যই সঠিক তারিখ লেখা বাঞ্চনীয়। যে পেজে আপনি দরখাস্ত লিখবেন তার উপরের বাম পাশে শুরুতেই তারিখ লিখতে হবে।
- এরপরের বিষয়টি হচ্ছে আপনি যার কাছে দরখাস্ত লিখবেন তার পদবী এবং ঠিকানা। প্রাপক এর পরিচয় বা ঠিকানা অবশ্যই সঠিকভাবে আপনার পরপর লিখে দিতে হবে। প্রাপক যে প্রতিষ্ঠানে রয়েছেন সেখানকার ঠিকানা দিতে হবে।
- এরপর আবেদনের বিষয় সম্পর্কে লিখতে হবে। আপনি যে কারণে দরখাস্তে লিখছেন কারণটা উল্লেখ করবেন খুব সংক্ষেপে। বিষয়টি সাধারণত ৫ থেকে ৬ শব্দের হয়ে থাকে।
- এরপরই আসছে সম্ভাষণ। সাধারণত সম্ভাষণের জনাব কথাটি উল্লেখ করতে হয়। স্যার বা ম্যাডাম কেউ ব্যবহার করেন না। তাই শুরুতে জনাব লিখেই লেখা শুরু করতে হবে।
- এখন আসছে আবেদন পত্রের মূল অংশটি। আপনি যে কারণে আবেদনপত্রটি লিখছেন সেই বিষয়ে আপনাকে বিস্তারিত ভাবে বা গঠনমূলকভাবে এক প্যারার মধ্যে লিখতে হবে বা যতটা কম করে নিজের মতো করে ভাব প্রকাশ করা যায় ততটাই মানসম্মত হবে।
- দরখাস্ত লেখার শেষ পদক্ষেপটি হচ্ছে আবেদনকারী যে লিখছেন তার নাম ও ঠিকানা উল্লেখ করা এবং নাম ঠিকানা লেখার আগে বিনীত নিবেদক উল্লেখ করবেন এরপর নিচে আপনার নাম থেকে পদবী বা প্রতিষ্ঠানের নাম অর্থাৎ যা যা দরকার আপনার পরিচয় দেওয়ার জন্য সবকিছু উল্লেখ করবেন। আর এর মাধ্যমেই আপনার দরখাস্ত লেখা সম্পন্ন হবে।
দরখাস্ত বিষয়ক নির্দেশনা
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি সম্পর্কে জানার জন্য বিশেষ নির্দেশনা মাথায় রাখা জরুরী। আমরা অনেকেই আছি লেখার সময় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো ভুল করে ফেলি। যেমন অতিরিক্ত বড় করে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করি। অপ্রয়োজনীয় কথা বেশি মিশিয়ে ফেলি। এক পেজের বেশি লিখে ফেলি। প্রচুর বানান ভুল করি এবং কি লিখছি সে বিষয়ে সাবধান থাকিনা।
তাই দরখাস্ত লেখার সময় কিছু বিষয় খুবই সতর্ক থাকা জরুরী। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো হচ্ছে, দরখাস্ত এক পেজের মধ্যেই শেষ করে ফেলা, বানান ঠিক রাখা, শুদ্ধ সাবলীল বাক্য তৈরি করা, কালো বলপেন দিয়ে দিয়ে দরখাস্ত লেখা কারন আমাদের মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন কালারের কলম দিয়ে দরখাস্ত লিখে থাকেন।
দরখাস্তের বিশেষ পয়েন্ট
সঠিক দরখাস্ত লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানার জন্য দরখাস্তের বিশেষ পয়েন্ট গুলো সম্পর্কে সাবধান থাকা জরুরী। আমরা অনেকবারই এই পয়েন্ট গুলো নিয়ে আলোচনা করেছি। তবুও আরো কয়েকবার এবং আরো কিছু বিষয় সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরী। যা দরখাস্তকে সঠিকভাবে লিখতে সাহায্য করবে। বিশেষ পয়েন্টগুলো হচ্ছেঃ
- ভাষা অবশ্যই সুন্দর এবং সঠিকভাবে লিখতে হবে।
- কোন ধরনের ভুল ত্রুটি রাখা যাবে না।
- দরখাস্তে বেশি লেখা উচিত না। বরং মেইন পয়েন্টেই বেশি ফোকাস দিতে হবে।
- শুধুমাত্র মূল অংশে আবেদন কারণ বর্ণনা করার জরুরী।
- দরখাস্তের শেষে বিনীত বাক্যটি ব্যবহার করতে হবে।
দরখাস্ত লেখার ছবিসহ গঠন প্রণালী
দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হবে তার বিভিন্ন ধরনের নিয়ম বা সচেতনতা বিষয়ক পয়েন্টগুলো সম্পর্কে আমরা জেনেছি। তবে এখন সংক্ষেপে যদি গঠন প্রণালী সম্পর্কে বলতে হয় তাহলে শুরুতেই আসে,
- দরখাস্তের তারিখঃ প্রথমেই দরখাস্তের তারিখ দিয়ে দরখাস্ত শুরু করতে হবে।
- সম্বোধন দিয়ে লেখা শুরু করাঃ সম্বোধন দিয়েই প্রথমে লেখা শুরু করতে হবে। তারিখের পর সম্বন্ধন সূচক শব্দ ব্যবহার করা জরুরী।
- দরখাস্তের কারণঃ ভিডিও লাইনে দরখাস্ত কেন লিখছি এর বিষয় সম্পর্কে ছোট করে লিখতে হবে।
- দরখাস্তের আসল অংশঃ এখানে দরখাস্ত লেখার কারণ বলতে হবে। সমস্যা উল্লেখ করতে হবে।
- শেষ সম্ভাষণঃ বিনীত দিয়ে কথা শেষ করতে হবে এবং এরপর নিজের পরিচয় দিতে হবে।
নিচে আমরা দরখাস্ত লেখার একটি ছবিসহ নমুনা শেয়ার করেছি। যেন সেটা দেখে আপনারা সঠিকভাবে বুঝতে পারেন যে আসলে কিভাবে দরখাস্ত লিখতে হবে। মূলত আমরা দরখাস্ত লেখার ধাপগুলো সাজিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করেছি।
দরখাস্তের বিষয়
সঠিক ভাবে বাংলা দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবিসহ আমরা আলোচনা করেছি। তবে দরখাস্ত লেখার বিষয় সম্পর্কে অনেকের মধ্যেই প্রশ্ন থাকে যে কোন কোন বিষয়ে দরখাস্ত লিখতে হয়। চাইলেই সব বিষয়ে দরখাস্ত লেখা যায় না। দরখাস্ত লেখার অবশ্যই নির্দিষ্ট কারণ থাকা লাগবে।
সাধারণত আমাদের উপরের কর্মকর্তাদের কাছে আমাদের কোন বিষয়ে অভিযোগ বা সমস্যা দেখা দিলে আমরা দরখাস্ত লিখি। তাই আমরা দরখাস্ত কেন এবং কোন বিষয়ের জন্য লিখি তার বিশেষ কয়েকটা প্রকারভেদ রয়েছে। যেই কয় ধরনের কারণে দরখাস্ত লেখা হয় নিচে তার কিছু তালিকা দেওয়া হল।
- জেলা প্রশাসকের কাছে দরখাস্ত।
- উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে আবেদন।
- উপবৃত্তির জন্য আবেদন।
- জরিমানা ক্ষমা প্রার্থনায় আবেদন।
- পত্রিকায় চাকরির জন্য আবেদন।
- পত্রিকায় প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য আবেদন।
- চাকরির জন্য দরখাস্ত।
- হঠাৎ ছুটির জন্য দরখাস্ত।
- অগ্রিম ছুটির জন্য দরখাস্ত।
- ছাড়পত্রের জন্য দরখাস্ত।
- ছাত্রাবাসে যাওয়ার জন্য দরখাস্ত।
- ছাত্রাবাসে আসনের জন্য দরখাস্ত।
- পিকনিকে যাওয়ার জন্য দরখাস্ত।
- ক্যান্টিন বা গণ রুম বা কোন ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়ার জন্য দরখাস্ত।
- প্রেগনেন্সির ছুটির জন্য দরখাস্ত।
- মাদ্রাসায় ভর্তির জন্য আবেদন
সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত অধ্যক্ষের কাছে
বিভিন্ন সময় স্কুল বা কলেজে ছাত্র-ছাত্রীদের ছুটির জন্য দরখাস্ত লেখার প্রয়োজন পড়ে। প্রধান শিক্ষক বা অধ্যক্ষ এর কাছে এই আবেদন পত্রটি তাদের ঠিক নিয়মে হাতে লিখে জমা দিতে হয়। তা না হলে তাদের আবেদন পত্রটি গৃহীত হবে না। এজন্য সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হয় তা জানা জরুরি। তাই নিচে একটি নমুনা দেওয়া হলো।
উপবৃত্তির জন্য দরখাস্ত
দরখাস্তের ক্ষেত্রে স্কুল-কলেজের জন্য আরো একটি গুরুত্বপূর্ণ দরখাস্ত হচ্ছে উপবৃত্তির জন্য আবেদন। স্কুল কলেজে অনেক দরিদ্র ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে বা বিশ্ববিদ্যালয়ও এমন হোস্টেলের সিট পাওয়ার জন্য সেমিস্টার ফি মওকুফের জন্য ডিপার্টমেন্টের নিকট আবেদন করে থাকেন। এই আবেদনগুলো নির্দিষ্ট নিয়মে লিখতে হবে।
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি ও সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত বিষয়ে কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ দরখাস্তে কি মার্জিন টানা জরুরী?
উত্তরঃ দরখাস্তে মার্জিন টানা বা না টানা আপনার নিজস্ব ব্যাপার। আপনি চাইলে মার্জিন টানতে পারেন আবার নাও টানতে পারেন। তবে মার্জিন অবশ্যই পেন্সিল দিয়ে টানবেন। তবে মার্জিন না টানলেও এক স্কেল পরিমাণ জায়গা অবশ্যই ফাঁকা রাখবেন।
প্রশ্নঃ দরখাস্ত কি এক পৃষ্ঠায় লিখতে হয়?
উত্তরঃ দরখাস্ত এক পৃষ্ঠায় সুন্দরভাবে লেখা সবচেয়ে সুলিখিত নিয়ম। এছাড়া এক পৃষ্ঠার দরখাস্ত পড়তে সুবিধা হয়। দরখাস্তে অতিরিক্ত কথা না লিখে নির্দিষ্ট পয়েন্ট লিখতে হয়। তবে কোন কোন দরখাস্তে অনেক তথ্য যোগ করার জন্য একাধিক পৃষ্ঠার নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।
প্রশ্নঃ দরখাস্ত কি হাতে লিখতে হয়?
উত্তরঃ সাধারণত স্কুল-কলেজের দরখাস্ত হলে ছাত্র-ছাত্রীদের হাতে লিখেই জমা দিতে হবে। তবে চাকরি বা অফিসিয়াল দরখাস্ত হলে তা কম্পিউটারে টাইপ করে জমা দিতে হবে।
চাকরির জন্য দরখাস্ত
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবিসহ আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি এবং আমরা বেশ কিছু দরখাস্ত বিষয়ে উদাহরণ দিয়ে আপনাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করেছি। এই মুহূর্তে আমরা আলোচনা করব চাকরির জন্য দরখাস্ত বিষয়ে কিভাবে লিখতে হয় তা নিয়ে। নিচে সে বিষয়ে একটি নমুনা দেওয়া হল।
- জীবনবৃত্তান্ত
- ০১ কপি পাসপোর্ট সাইজের রঙিন ছবি।
- শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের অনুলিপি।
- জাতীয় পরিচয়পত্রের অনুলিপি।
অফিসের কাজের দরখাস্ত
ছুটির জন্য দরখাস্ত লেখার নিয়ম আমরা স্কুল কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে আলোচনা করেছি। কিন্তু কর্মক্ষেত্রেও ছুটির কারণে দরখাস্ত দিতে হয়। এই দরখাস্তর ও নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। এখন আমরা অফিসের কাজে দরখাস্ত লেখার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করার ক্ষেত্রে অফিসে ছুটির বিষয়ে দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হয় তার একটি নমুনা দেখব।
উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দরখাস্ত
সঠিক দরখাস্ত লেখার নিয়ম শুধু যে নিজের প্রয়োজনের দরকার তা নয় অনেক জনহিতকর কাজেও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে কিছু চাইতে হলে এলাকার জন্য সমস্যার সমাধানের কারণে দরখাস্তের মাধ্যমে তা পূরণ করার আবেদন করা হয়। এ কারণেই এখন এলাকার কোন সমস্যার কারণে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে দরখাস্ত লেখার নিয়ম নিচে দেওয়া হল।
জরিমান ক্ষমা প্রার্থনায় দরখাস্ত
স্কুলে দরখাস্ত লেখার জন্য আরো একটি দরকারি দরখাস্ত হচ্ছে জরিমানার ক্ষমা প্রার্থনায় আবেদন। অনেক ভুল করার কারণে মাঝে মাঝে শিক্ষকরা জরিমানা দিয়ে থাকেন। অনেক সময় বেতন না দেওয়ার জন্য জরিমানা হিসেবে টাকা চার্জ করা হয়। এ সময় যদি আপনি সঠিক কারণ সহ জরিমানা মাফ করার জন্য দরখাস্ত লিখতে পারেন তবে আপনার উদ্দেশ্য সফল হতে পারে।
জিডি করার জন্য আবেদন
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি বিষয়ে আরও কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ কেমন ধরনের পৃষ্ঠায় দরখাস্ত লিখতে হয়?
উত্তরঃ সাধারণত দরখাস্ত বা আবেদন পত্র লেখার জন্য আপনি যে কোন সাদা কাগজ নিতে পারেন। তবে ভালো মানের পৃষ্টা বেছে নেওয়াই যুক্তিযুক্ত। তবে সবচেয়ে ভালো হয় A4 কাগজে দরখাস্ত লেখা।
প্রশ্নঃ অফিসের ছুটির দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হয়?
উত্তরঃ উপরে আর্টিকেল পরলে আপনারা দেখতে পাবেন আমরা অফিসের ছুটির দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হয় তা শেয়ার করেছি।
প্রশ্নঃ চাকরির জন্য দরখাস্ত লেখার নিয়ম কি?
উত্তরঃ চাকরির জন্য দরখাস্ত কিভাবে লিখতে হবে ও এর গঠন সম্পর্কে আমরা উপরে আলোচনা করেছি।
প্রশ্নঃ দরখাস্ত লেখার জন্য অতিরিক্ত কাগজ কিভাবে যুক্ত করতে হবে?
উত্তরঃ মূল এক পেজ এর দরখাস্তের সাথে অন্যান্য কাগজগুলো পিন আপ করে যুক্ত করতে হবে।
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি ও সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত বিষয়ে লেখকের মন্তব্য
দরখাস্ত লেখার নিয়ম ছবি- সঠিক নিয়মে ছুটির দরখাস্ত যেহেতু আমাদের প্রত্যেকেরই জীবনে কোন না কোন সময় লেখার প্রয়োজন পড়ে। তাই এর নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখা জরুরী। সঠিকভাবে বাংলা দরখাস্ত লেখার একেক জায়গায় এক এক রকম নিয়ম। তাই পদ্ধতি জেনে রাখলে নিজের মত লেখা সম্ভব।
ফোকাস আইটি ইনস্টিটিউট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url