চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় এবং বাচ্চাদের এলার্জির ঘরোয়া চিকিৎসা

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় জানা খুবই প্রয়োজন যারা এলার্জি জনিত সমস্যায় ভুগছেন। যাদের এলার্জির সমস্যা রয়েছে তারা মূলত শারীরিক ভাবে অসুস্থ। তাই বড় থেকে বাচ্চা সকলকেই এলার্জির ঘরোয়া ট্রিটমেন্ট সম্পর্কে জানতে হবে। 

চর্ম-এলার্জি-দূর-করার-উপায়

যেহেতু এলার্জির সমস্যায় যারা পড়েছেন তারা সব ধরনের খাবার খেতে না পেরে পুষ্টি হীনতায় ভোগেন। এজন্য এলার্জি থেকে বাঁচার উপায় এবং এলার্জি হলে কি কি লক্ষণ দেখা দেয় এইসব বিষয়েও ধারণা থাকা জরুরি।

পেজ সূচিপত্রঃ চর্ম এলার্জি দূর করার উপায়

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায়

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে জানার আগে জানতে হবে এলার্জি কি। এলার্জি এমন একটি সমস্যা যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে। এ সময় অনেক খাবারের বিষয়ে সচেতন থাকতে হয়। যেসব খাবার খেলে এলার্জি বেড়ে যায় সেগুলো এভোয়েড করতে হবে। তা না হলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরো কমে যাবে এবং বিভিন্ন রকম রোগ বাসা বাঁধবে শরীরে। 

তাই খাবারদাবার এবং জীবন ব্যবস্থা বিষয়ক সচেতনতা জরুরী। এরকম একটি সময়ে এলার্জি সমস্যা থেকে বাঁচতে যদি ঘরোয়া কিছু টিপ ফলো করেন তবে চামড়ার এলার্জি দূর করা সম্ভব। প্রত্যেকটা মানুষের এলার্জি জাতীয় সমস্যা ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। খাবার-দাবার থেকে শুরু করে সুতা এর ওপর অথবা কাপড় ভেদে এলার্জি কম বেশি হতে পারে। 

তাই যে কোন এলার্জি থেকেই রক্ষা পাওয়ার জন্য অবশ্যই এলার্জি জাতীয় সমস্যা যেসব খাবারে বা কাপড়ে হয় সেগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে। চর্ম এলার্জি দূর করার জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে নিজে আলোচনা করা হলো।

টি ট্রি ওয়েল এর ব্যবহারঃ ত্বকের এলার্জি থেকে মুক্তি পাওয়ার ক্ষেত্রে টি ট্রি অনেক সাহায্য করে। এতে থাকা এন্টি ব্যাক্টেরিয়া এলার্জিকে দমিয়ে রাখে।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এর ব্যবহারঃ অ্যাপেল সিডার ভিনেগার চুলকানির জায়গায় ব্যবহার করলে অস্বস্তি কমে যায় এবং চুলকানি বন্ধ হয়। তবে তার আগে অবশ্যই অ্যাপেল সিডার ভিনেগারে এলার্জির সমস্যা আছে কিনা সেটা জেনে নিতে হবে।

নারকেল তেলের ব্যবহারঃ নারকেল তেলের ময়েশ্চারাইজিং উপাদান এলার্জির জন্য প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে কাজ করে। এলার্জির চুলকানি জায়গায় নারকেল তেল গরম করে লাগিয়ে দিলে সেই জায়গার এলার্জি কমে যায়।

অ্যালোভেরা জেল এর ব্যবহারঃ অ্যালোভেরা জেল এলার্জি সমস্যা সমাধানে সাহায্য করে। চর্মের যে জায়গায় অ্যালার্জি অ্যাটাক করে সেখানে একটু জেল লাগিয়ে দিলে এলার্জি চলে যায়।

ঠান্ডা পানিতে গোসলঃ এলার্জি সমস্যায় যারা ভোগেন তারা যদি ঠান্ডা পানিতে গোসল করতে পারেন তবে সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়। বিশেষ করে শীতল কোন ঝর্ণায় যদি গোসল করেন তবে আপনার রক্তনালী গুলো সংকুচিত হবে যার কারণে এলার্জির তীব্রতা কমে যাবে।

বাচ্চাদের এলার্জির ঘরোয়া ট্রিটমেন্ট

আমরা চর্ম এলার্জি দূর করার কিছু উপায় সম্পর্কে আলোচনা করলাম। এলার্জি সাধারণত কোন বয়স ভেদে হয় না। যেকোনো বয়সের মানুষেরই এলার্জি সমস্যা হতে পারে। বাচ্চারাও এই সমস্যা থেকে রক্ষা পায় না। এলার্জি যেহেতু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তাই বাচ্চাদের এলার্জি হলে তা চিন্তার বিষয়। 

বাচ্চাদের এলার্জি সমস্যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। খুব ঠুনকো কারণেই একটি শিশুর এলার্জি হতে পারে। যেমন একটি সামান্য কাপড় গায়ে দিয়ে যদি গরম লাগে তবে এলার্জি হবে। সামান্য এলার্জিতেই একটি শিশুর হাঁচি কাশি চুলকানি যে কোন কিছু শুরু হয়ে যেতে পারে। মাঝে মাঝে শিশুদের ক্ষেত্রে তা ভয়ংকর আকার ধারণ করে।  

তাই বাচ্চাদের এলার্জি বিষয়ে সবচেয়ে বেশি সাবধান থাকা জরুরী। এলার্জি বিভিন্ন ধরনের হতে পারে। এলার্জি কোন প্রদাহের জন্য হলে বাচ্চাদের শরীরে রেশ উঠে যার পরবর্তীতে চুলকানি এবং ফুসকুড়িতে পরিণত হয়। বিভিন্ন রকম ধুলাবালি সংস্পর্শে আসলেও এলার্জি হতে পারে। সে সময় বাচ্চাকে অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন জায়গায় রাখতে হবে। 

ধুলাবালি থেকে এলার্জি হলে পরবর্তীতে শিশুর শ্বাসকষ্টের সমস্যা ও দেখা দেয়। অনেক এলার্জি আছে যা বংশগত। ফ্যামিলির অন্য কারো থাকলে বাচ্চার ও হয়ে যায়। তবে এসব ক্ষেত্রে বাবা মাকে সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে বাচ্চার কোন সমস্যার কারণে এলার্জি হচ্ছে। 

যেসব সমস্যার কারণে এলার্জি হচ্ছে বা খাবারের সমস্যা থাকলে সেগুলো এভোয়েড করতে হবে এবং বাচ্চাকে সাবধানে রাখতে হবে। বাচ্চার যেন সহজেই ঠান্ডা কাশি জ্বর না আসে সেই বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে। আর যদি এলার্জি বেড়ে যায় তবে বসে না থেকে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া জরুরী।

এলার্জি হলে বোঝার উপায়

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে আমরা আলোচনা করেছি। কিন্তু এলার্জি দূর করার আগে এলার্জি হয়েছে সেটা যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবেন ততই কন্ট্রোল করার সুযোগ পাবেন। সাধারণত এলার্জি এর লক্ষণ বোঝা যায় যখন প্রচুর পরিমাণে শরীর চুলকায়, ঠান্ডা, কাশি, হাঁচি বা নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া বা গলা শক্ত হয়ে যায়।   

অনেকের ক্ষেত্রে বমিও হয় এমনকি শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এমনকি রক্তচাপ কমে যাওয়ার খবরও পাওয়া যায়। খুব সিরিয়াস হলে মাথা ঘোরে এবং অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু এলার্জি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় তাই শরীর সবকিছু সাথেই যুদ্ধ করে।  

এমনকি শরীরে যদি ভাল কোন উপাদান ঢোকে তবে সেটা ক্ষতিকর না হলেও শরীর সেটা বুঝতে পারে না। যার কারনে প্রতিরোধ করে। আর এর ফলেই শরীরে বিভিন্ন রকম অসুস্থতা দেখা দেয়।

এলার্জি দূর করার জন্য ঔষধ

চর্ম এলার্জি দূর করার নিয়ম এ বিষয়ে আমরা কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছি। কিন্তু এলার্জি যখন খুব অতিরিক্ত মাত্রায় হয়ে যায়। তখন শরীরের অবস্থা খুব খারাপ হয় এবং ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। এ সময় ডাক্তারের পরামর্শ ম্ত বিভিন্ন রকম ওষুধ সেবন করা প্রয়োজন।

এলার্জি-দূর-করার-জন্য-ঔষধ

তবে এলার্জির সবচেয়ে পরিচিত ঔষধ হচ্ছে ন্যাসিভিওন এলার্জি ১২০ এমজি ট্যাবলেট। এছাড়াও আরো বেশ কিছু ট্যাবলেট পাওয়া যায় এলার্জির হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসটাকাইন্ড, গ্রেনফাইন, অ্যালার্নেক্স ইত্যাদি।  

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় বিষয়ে কিছু প্রশ্ন

প্রশ্নঃ ত্বকের এলার্জি কি করে দূর করব?

উত্তরঃ ঘরোয়া পদ্ধতিতে যদি কর্পূর এবং নারিকেল তেল একসাথে মিশিয়ে এলার্জির জায়গায় লাগিয়ে দেন তবে দ্রুত সুস্থ হতে পারবেন। তবে শুরুতে এলার্জি জনিত স্থানে ফিটকিরি মিশ্রিত জল দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।

প্রশ্নঃ এলার্জি কিভাবে দূর করা যায়?

উত্তরঃ এলার্জি দূর করার সরাসরি কোন সমাধান নেই। তবে ডাক্তারের পরামর্শ মত ওষুধ খেয়ে এবং নির্দিষ্ট কিছু খাবার বর্জন করে এলার্জির হাত থেকে বাঁচা যায়।

প্রশ্নঃ কোন ওষুধ ত্বকের এলার্জি দূর করতে পারে?

উত্তরঃ ত্বকের এলার্জি দূর করার জন্য হোমিওপ্যাথি এবং এলোপ্যাথি দুই ধরনের ওষুধই রয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন ঘরোয়া পদ্ধতি। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ মত এলার্জির ওষুধ খেতে হবে।

প্রশ্নঃ এলার্জিজনিত কারণে ব্রণ হলে করনীয় কি?

উত্তরঃ সাধারণত ডাক্তারকে দেখিয়ে ওষুধ খেলে ব্রণ সেরে যাবে। কিন্তু এছাড়াও কিছু ভালো মানের  ব্রণ কমিয়ে দেয় এমন ফেসওয়াশ রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করলেও ব্রণ চলে যায়।  

রক্তের এলার্জি থেকে কিভাবে বাঁচবো

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় অনেক রয়েছে। কিন্তু রক্তের এলার্জি খুবই ভয়াবহ। এর কোন ঘরোয়া টোটকা নেই বললেই চলে। তবে অবশ্যই রক্তের গ্রুপ ভেদে এক এক ধরনের খাবারের সম্পর্কে সাবধান হতে হবে। কারণ অনেক রকম রোগবালাই হওয়ার করনে শারীরিক সেনসিটিভিটি দেখা দেয়। তাই এক এক ধরনের রক্তের জন্য এক এক ধরনের খাবারের বিষয়ে সাবধান থাকতে হবে। 

  • এ গ্রুপের রক্তের ক্ষেত্রে হাঁসের মাংস, গরুর মাংস, কোয়েল মাগুর মাছের ডিম, সামুদ্রিক মাছ, দুধ, বেগুন, আইসক্রিম, তেতুল, স্ট্রবেরি এবং আপেলের মাধ্যমে এলার্জি বাড়তে পারে।
  • ও গ্রুপের রক্তের ক্ষেত্রে রাজহাঁস, মাগুর মাছ, শিং মাছ, কাজুবাদাম, চিনা বাদাম, এভোক্যাডো, পোস্ত দানা, ফুলকপি, জলপাই, লাল আলু, বেগুন, আইসক্রিম, দুধ, নারকেল, তেল ইত্যাদি খাদ্যের মাধ্যমে এলার্জি হতে পারে।
  • বি গ্রুপের রক্তের ক্ষেত্রে হাঁসের মাংস, কোয়েল পাখি, কাকড়া, চিংড়ি, ভুট্টা, চিনা বাদাম, জলপাই, পোস্ত দানা, আইসক্রিম, দুধ, নারকেল তেল ইত্যাদি খাদ্যের মাধ্যমে এলার্জি হতে পারে।

পায়ের এলার্জি সমস্যার সমাধান

চর্মে এলার্জি যেমন এটাক করে তেমনি পায়েও এলার্জি সমস্যা হতে পারে। চর্মের এলার্জি থেকে মুক্তির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আমরা জেনেছি। তবে পায়ের এলার্জি কেন হয় সে বিষয়ে আমাদের ধারণা খুব কম থাকে। সাধারণত একজিমার কারণে অথবা দুধের মাধ্যমে পায়ের এলার্জি সমস্যা তৈরি হতে পারে।

এই সমস্যা সমাধানে অবশ্যই ডক্টরের পরামর্শ মত এলার্জি হয় এমন সব কিছু এরিয়ে চলতে হবে। প্রয়োজনে এন্টি ফাংগাল স্প্রে করা যায়। অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মত ঔষুধ সেবন করবেন।

মুখের এলার্জিতে করণীয়

চর্মের এলার্জির জনিত অনেক ধরনের সমস্যা এবং সমাধান দুটি আমরা জানতে পেরেছি। কিন্তু মুখে এলার্জি হলে কি করতে হবে সে বিষয়ে আমাদের কোন ধারনাই নেই। মুখের উপর এলার্জির অ্যাটাক করলে মুখে সৌন্দর্য নষ্ট হয়। দেখতে খারাপ লাগে। আবার অনেকে বুঝতে পারে না যে এটা এলার্জি সমস্যা। 

মুখের-এলার্জিতে-করণীয়

তাই বছরের পর বছর এই সমস্যা থাকার কারণে রোগ আরো বৃদ্ধি পায়। তাই দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারলে মুখের ত্বকের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনা সম্ভব। বেশ কিছু ঘরোয়া ট্রিটমেন্ট রয়েছে যা কিনা রূপচর্চার খাতিরেও ব্যবহার করা যায়। 

  • নিয়মিত মুখে জলপাই তেল ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করলে মুখের এলার্জি কেটে যায়।
  • গোসলের সময় মুখ ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুতে পারলে এলার্জি সমস্যা উপশম করা যায়।
  • তুলসী পাতার রস বানিয়ে ত্বকের উপর যে জায়গায় চুলকায় সেখানে লাগালে চুলকানি সেরে যায়।
  • শিশু বা বড় যে কোন মানুষেরই মুখের এলার্জি দূর করার জন্য নারকেলের তেল খুবই উপকারী।
  • মুখে এলোভেরা নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বক ভালো থাকে।

চর্ম এলার্জি দূর করার বিষয়ে আরো কিছু প্রশ্ন

প্রশ্নঃ রক্তে এলার্জি কিভাবে দূর করব?

উত্তরঃ এক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মত ওষুধ খেয়ে এলার্জি দূর করতে হবে।

প্রশ্নঃ যাদের রক্তে এলার্জি রয়েছে তারা কি রক্ত দিতে পারে?

উত্তরঃ এলার্জি সমস্যা যাদের রক্তে রয়েছে তারা রক্ত দিতে পারবে না। পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত অসুস্থ ব্যক্তির কাছ থেকে রক্ত নেওয়া যায় না।

প্রশ্নঃ পায়ের উপরে যদি চুলকায় তাহলে কিভাবে তা দূর করব?

উত্তরঃ এলার্জিজনিত কারণে যদি পায়ের চুলকানি বেশি হয় তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মত একটি করে ওষুধ প্রতিদিন খেতে পারেন। মাঝে মাঝে এর প্রভাব খুব খারাপ ভাবে আগায়। সে ক্ষেত্রে প্রতিদিন দুইবার ওরাসিনকে নামের ওষুধ তিন দিন ধরে খেতে হবে।

প্রশ্নঃ কোন কোন খাবারগুলো ঘরোয়াভাবে এলার্জির কমাতে সাহায্য করে?

উত্তরঃ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, স্ট্রবেরি, জাম্বুরা, কাঁচা মরিচ, পেয়ারা, শাকসবজি নিয়মিত খেলে এলার্জি দূর হয়।

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় বিষয়ে লেখকের মন্তব্য

চর্ম এলার্জি দূর করার উপায় সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জেনেছি। যেহেতু এলার্জি খুবই খারাপ একটি অসুখ আর এই সমস্যা দেখা দিলে নানা রকম শারীরিক জটিলতা সৃষ্টি হয়। তাই অবশ্যই এলার্জি বাড়ে এমন কোন খাবার এবং এলার্জির লক্ষণ বোঝা গেলে কি করতে হবে সে ব্যাপারে সকলকে সচেতন থাকা জরুরী।

এলার্জি হওয়ার কারণে অনেক ধরনের পুষ্টিকর খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হয়। তাই বাচ্চাদের এলার্জির ক্ষেত্রে যেন পুষ্টির ঘাটতি না দেখা দেয় সে ব্যাপারে সাবধান থাকতে হবে। নিয়মিত ঘরোয়া চিকিৎসা গুলো নিয়ে এলার্জি কমিয়ে রাখা সম্ভব। এতে যে জায়গায় চর্মরোগ হোক না কেন ঘরোয়া চিকিৎসা দিয়ে জীবন বাঁচানোর সম্ভাবনা রয়েছে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ফোকাস আইটি ইনস্টিটিউট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url