পোস্ট কোড কিভাবে বের করব ও সরকারি তালিকা
ইউনিয়ন পোস্ট কোড মূলত কাজে লাগে কোন একটি নির্দিষ্ট এরিয়াকে আরো সঠিকভাবে চিহ্নিত করার জন্য। ফরম ফিলাপের জন্য বিভিন্ন এলাকার পোস্ট কোড বা পিন কোড চাওয়া হয়। তাই বাংলাদেশ পোস্ট কোড কিভাবে খুঁজে পাবো তা জানা জরুরি।
পেজ সূচিপত্রঃ পোস্ট কোড কিভাবে বের করব
- পোস্টকোড কিভাবে বের করব
- গুগলে পোস্ট কোড সার্চ
- পোস্টকোডের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইট
- সরকারি ডাক অধিদপ্তরে পোস্টকোডের তালিকা
- পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে কিছু প্রশ্ন
- পোস্ট কোড এর উৎপত্তি
- বাংলাদেশের পোস্ট অফিসের ইতিহাস
- এরিয়া কোড ও পোস্ট কোড এর পার্থক্য
- পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে আরো কিছু প্রশ্ন
- পোস্ট কোড কিভাবে বের করব বিষয়ে লেখক এর মন্তব্য
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে। পোস্টকোড বলতে কি বুঝায় অনেকে সেটাও জানেন না। পোস্ট কোড একটি নির্দিষ্ট এরিয়াকে নির্দেশ করে। যেমন চট্টগ্রামের একটি নির্দিষ্ট থানার বা ডাক ঘর পোস্ট কোড যুক্ত করে দিলে ওই জায়গাটি নির্ধারণ করার সুবিধা হয়।লোকেশন খোঁজার ক্ষেত্রে কোন চিঠি বা পার্সেল পাঠাতে এই কোড বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দিতে হয়।
আরও পড়ুনঃ আমি এখন কোথায় আছি ও সঠিক লোকেশন খুঁজে পাওয়ার পদ্ধতি
এই কোড কে কোন কোন জায়গায় জিপ কোড বা পিনকোডও বলা হয়। ডাক যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব দ্রুততর এবং সঠিকভাবে পূরণ করার লক্ষ্যে প্রতিটি ডাকঘর বা ইউনিয়ন পোস্টকোড রয়েছে। খুব গুরুত্বপূর্ণ কাগজ বা চিঠি এমনকি পার্সেল নির্দিষ্ট স্থানে খুব দ্রুততর সময়ে ওই জায়গাটিতে পাঠানোর সুবিধার্থেই এই কোড এর ব্যবহার শুরু হয়েছে।
এ কারণে বিভিন্ন ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান যারা সারাদেশে পণ্য পাঠান তাদের এই কোডটি খুবই সাহায্য করে। ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেমকে দ্রুততর করার জন্য এই কোড এর ব্যবহার অনস্বীকার্য। তাই গ্রাহকদের সুবিধার জন্য বিভিন্ন ফরমে তাদের এই পোস্টকোড দিতে হয়। কিন্তু সমস্যা তখনই হয় যখন দেখা যায় যে আমরা আমাদের প্রয়োজনীয় ডাকঘর পোস্ট কোডটি জানিনা।
সে সময় বিভিন্ন উপায়ে এই কোড খুঁজে পাওয়া সম্ভব। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ এবং অনলাইন ছাড়াই যেভাবে পোস্ট কোড বের করা যায় তা হচ্ছে ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর সাহায্যে। ন্যাশনাল আইডি কার্ড থেকে নিজের এলাকার পোস্ট কোড খুব সহজেই বের করা সম্ভব হয়। একটু খেয়াল করলেই তা দেখা যায়।
ন্যাশনাল আইডি কার্ড এর উল্টা পাশে নিজের যে ঠিকানাটি রয়েছে তার ভেতর ইউনিয়ন বা ডাকঘর এর নামের পাশেই কোডটি বসানো থাকে। এভাবে আপনি খুব সহজেই নিজের এলাকার পোস্ট কোড বের করতে পারবেন। এভাবে দেখার জন্য ফলে আপনার পোস্টকার্ড বিষয়ক দুশ্চিন্তা একদমই থাকবে না।
গুগলে পোস্ট কোড সার্চ
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে আমরা সহজ একটি উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। তবে নিজের এলাকার পোস্ট কোড পাওয়া গেলেও অনেক সময় অন্য এলাকার পোস্ট কোড জানার প্রয়োজন পড়ে। যেমন চট্টগ্রাম পোস্ট কোড বা চট্টগ্রাম এলাকার নির্দিষ্ট একটি থানা অথবা ডাকঘরের পোস্ট কোড জানার প্রয়োজন হলে কি করা উচিত তা অনেকে বুঝতে পারেন না।
এই মুহূর্তে সবচেয়ে সহজ সমাধান হচ্ছে অনলাইনের মাধ্যমে পোস্ট কোড খুঁজে বের করা। পদ্ধতি খুবই সহজ। শুধু আপনাকে অনলাইনে থাকতে হবে। এরপর যেকোনো একটি ব্রাউজিং অপশনে গিয়ে সহজে আপনি ডাকঘর পোস্ট কোডটি বের করে ফেলতে পারবেন। যে কোন একটি ব্রাউজার ওপেন করার মাধ্যমে সার্চ বাড়ে ক্লিক করুন।
শুধু পোস্ট কোড লিখে সার্চ দিলেই হবে না। সাথে যে এলাকার পোস্ট কোড টি চাচ্ছেন সেই এলাকার নাম দিতে হবে। যেমন ঢাকা পোস্ট কোড বলে ঢাকার বিভিন্ন থানার পোস্ট কোড এর লিস্ট পাবেন। আবার নির্দিষ্ট একটি থানা বা ডাকঘর এর নাম উল্লেখ করলেও ওই থানার পোস্ট কোড চলে আসবে।
সার্চ বারে ক্লিক করলে যেকোনো ডাকঘরের নামের পাশে এটি সংখ্যা দেখতে পাবেন। মূলত এই সংখ্যাটিই হচ্ছে পোস্ট কোড। অনেক সময় ডাকঘরের নাম লিখলে পোস্ট কোডটি আসে না। সে ক্ষেত্রে উপজেলার নাম লিখলেও পোস্ট কোডটি পেয়ে যাবেন। নির্ভুল লোকেশন খোঁজার ক্ষেত্রে পোস্ট কোড সবচেয়ে জরুরি।
পোস্টকোডের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইট
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব সে বিষয়ে আরও একটি সমাধান হচ্ছে পোস্টকোড এর জন্য নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইট সার্চ দেওয়া। এই নির্দিষ্ট ওয়েবসাইটটির নাম হচ্ছে পোস্ট কোড বেস। এই ওয়েবসাইটটি থেকে আপনি যে কোন এলাকার পোস্ট কোড বের করে ফেলতে পারবেন। খুবই সহজ একটি সমাধান।
একটি ওয়েবসাইট থেকেই সব এলাকার কোড পাওয়া যায়। সকল ইউনিয়ন পোস্ট কোড এখানে রয়েছে। প্রয়োজন শুধু পোস্ট কোড বেস এই ওয়েবসাইটটি ওপেন করা। আমরা উপরে ওয়েবসাইটে লিংক দিয়ে দিয়েছি। সেখানে ক্লিক করলেই ওয়েবসাইটে ঢুকতে পারবেন। প্রবেশ করে প্রথমেই আপনি সার্চ পোস্ট কোড নামে একটি অপশন পাবেন।
এখানে আপনাকে যেই এলাকার পোস্ট কোডটি বের করতে হবে সেই এলাকার ডিভিশন এর নাম প্রথমে লিখতে হবে। এরপর ডিস্ট্রিক উল্লেখ করার ঘর রয়েছে। এবং সবশেষে সাব ডিস্ট্রিক যুক্ত করতে হবে। সবগুলো ঘর পূরণ করার পর আপনার কাঙ্ক্ষিত পোস্ট কোডটি সাথে সাথেই নিচে উল্লেখ করা হবে।
সরকারি ডাক অধিদপ্তরে পোস্টকোডের তালিকা
পোস্ট কোড কিভাবে বের করা যায় এর সর্বশেষ একটি উপায় হচ্ছে সরকারিভাবে পোস্ট কোড এর তালিকা দেখা। আমরা পোস্টকোডের সম্পর্কে জানতে পেরেছি। তবে এ বিষয়ে সরকারি ভাবে ডাক অধিদপ্তরের নির্দিষ্ট ওয়েবসাইট রয়েছে। সেখানে দেশের সব জেলার পোস্ট কোড তালিকাভুক্ত করা আছে।
যেহেতু বাংলাদেশ সরকারের নিজস্ব ওয়েবসাইট। তাই এখানে কোন আপডেট হলে সেটাই অথেনটিক। তাই প্রয়োজন সরকারি পোস্টকোড এর তালিকা লক্ষ্য করা। আমরা পোস্ট কোড দেখার জন্য লিংকটি শেয়ার করেছি। খুব সহজ উপায়ে আপনার কাঙ্খিত জেলার উপরে ক্লিক করলেই ওই জেলার আন্ডারে যতগুলো ডাকঘর বা থানা রয়েছে সব চলে আসবে।
যেমন আপনি যদি ঢাকা পোস্ট কোড এ সার্চ দেন তবে ঢাকা জেলার মধ্যে যতগুলো পোস্ট কোড রয়েছে সবগুলো লিস্টেড হয়ে যাবে। আপনি তখন দেখতে পারবেন একটি ছক। যেখানে উপজেলা, পোস্ট অফিস এবং সর্বশেষে পোস্টকোড দেওয়া রয়েছে। সেখান থেকে আপনার কাঙ্খিত পোস্ট অফিসের পোস্ট কোডটি দেখতে পারবেন।
খুবই সহজ উপায়ে এই কোড খুঁজে বের করা যায়। সরকারি প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট হওয়ার কারণে এর অথেন্টিসিটি বেশি।
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ পোস্ট কোড কত সংখ্যার হয়ে থাকে?
উত্তরঃ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে পোস্টকোড সাধারণত ৪ সংখ্যার হয়ে থাকে। তবে বিভিন্ন দেশের পোস্ট কোড এর প্যাটার্ন বিভিন্ন রকম হয়। পোস্ট কোড কোন কোন দেশে শুধু সংখ্যা বা কোন কোন দেশে লেটার এর সাথে সংখ্যা কম্বাইন করে দেওয়া থাকে।
প্রশ্নঃ উপজেলা ভিত্তিক পোস্ট কোড কি আলাদা হয়?
উত্তরঃ হ্যাঁ একই উপজেলায় একটা পোস্ট কোড কখনো হয় না। উপজেলার ভিতর পোস্ট অফিস অথবা থানার উপর নির্ভর করে একাধিক পোস্ট কোড হয়। যেমন ঢাকা সদর উপজেলার তিনটি পোস্ট অফিস রয়েছে। তাই এই তিনটি পোস্ট অফিসের জন্যই আলাদা আলাদা পোস্ট কোড থাকবে।
প্রশ্নঃ জিপ কোড এবং পোস্ট কোড কি একই?
উত্তরঃ হ্যাঁ জিপ কোড এবং পোস্ট কোড একই। ক্ষেত্রবিশেষ এক এক জায়গায় এক এক নামের ডাকা হয়। কোন জায়গায় পোস্ট কোড বা জিপ কোড অথবা পিন কোড ও বলা হয়।
পোস্ট কোড এর উৎপত্তি
পোস্ট কোড কিভাবে বের করতে হয় সে বিষয়ে তো আমরা বিস্তারিত আলোচনা করেছি। কিন্তু পোস্ট কোড এর উৎপত্তি কোথায়। কিভাবে কোড এর ব্যবহার শুরু হয়েছে সে বিষয়ে আমরা তেমন কিছুই জানিনা। মূলত ১৯৪১ সাল থেকে জার্মানিতেই প্রথম পোস্ট কোড চালু হয়। এটি কিছু অক্ষরের সমষ্টি যা প্রত্যেকটি দেশের ডাকঘরের সাথে উল্লেখ করা হয়।
ঠিকানা, সঠিক লোকেশন খুঁজে বের করার জন্য পোস্ট কোড খুবই দরকারি। পোস্টাল ইউনিয়নের ১৯০ টি সদস্য রাষ্ট্র রয়েছে। সাধারণত ভৌগোলিক অঞ্চল ভিত্তিতে পোস্টাল কোড গুলি বসানো হয়। এই কোডটি আরবি সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তিতে ০ থেকে ৯ এবং হাইপেন ব্যবহার করা হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পশ্চিমা ভাষাগুলোতে পোস্ট কোড এর মধ্যে ল্যাটিন বর্ণ যুক্ত করা থাকে।
বাংলাদেশের পোস্ট অফিসের ইতিহাস
পোস্ট কোড প্রয়োজন পরে বিভিন্ন ডাক যোগাযোগের জন্য। লোকেশন টি সঠিকভাবে নির্ধারণ করার ক্ষেত্রে এটি ব্যবহৃত হয়। তাই পোস্ট কোড কিভাবে বের করা যায় তা যেমন জানা প্রয়োজন। তেমনি পোস্ট কোড জানার আগেও বাংলাদেশের পোস্ট অফিসের ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে। শুরুতেই উপমহাদেশের প্রথম ডাক যোগাযোগ ব্যবস্থা শুরু ১৭৭৪ সালে।
ব্রিটিশরা ভারতের ভেতর ডাক বিভাগের কাজ শুরু করেন ১৮৫৪ সালে। এছাড়াও উপমহাদেশে রেলওয়ের মাধ্যমে ডাক আনা নেওয়া করা হতো। তা চালু হয়েছিল ১৮৫৩ সালে। আর পোস্টকার্ড ব্যবস্থার চালু হয় ১৮৭৯ সালে। পোস্টাল ব্যাংক বলেও যে সার্ভিসটি রয়েছে সেটাও চালু হয় ১৮৮২ তে। আর বাংলাদেশের ডাক বিভাগের কার্যক্রম সেই হিসেবে চলছে ১৫০ বছর ধরে।
স্বাধীনতার পরেও ডাক বিভাগের অনেক জমজমাট অবস্থা ছিল। ৯০ দশকের শেষ দিক পর্যন্ত ডাকের প্রয়োজনীয়তার কোন কমতি ছিল না। সে সময়ও পিয়ন, রানার এবং অন্যান্য কর্মচারী সহ সব মিলিয়ে এই কাজ করতো প্রায় ৪০ হাজার মানুষ। তবে এখন প্রয়োজন কমেছে। প্রতিবছর নয় অক্টোবর বিশ্ব ডাক দিবস হিসেবে পালন করা হয়।
এরিয়া কোড ও পোস্ট কোড এর পার্থক্য
পোস্ট কোড বিষয়ে আমরা অনেক কিছুই জেনেছি। পোস্ট কোড কি, কিভাবে বের করা হয়, প্রয়োজনীয়তা এবং উৎপত্তি বিষয়ে আমরা ধারণা পেয়েছি। তবে অনেকেই সন্দেহ করেন যে এরিয়া কোড এবং পোস্ট কোড একই। তবে এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। কারণ এরিয়া কোড ও পোস্ট কোড দুটি আলাদা কাজ এবং আলাদা উদ্দেশ্য সাধন করে থাকে।
খুব সহজভাবে বলা যায় যে পোস্ট কোড যেমন কোন ডাক বা প্রোডাক্ট লেনদেন করার ক্ষেত্রে লোকেশনের নিশ্চয়তার জন্য যুক্ত করতে হয়। তেমনি এরিয়া কোডের উদ্দেশ্য আলাদা। এরিয়া কোড ফোনের যোগাযোগের জন্য এলাকাভিত্তিক নির্দিষ্ট একটি কোড। যা এক এক এলাকায় একেক রকম হয়ে থাকে।
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে আরো কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ এরিয়া কোড বলতে কী বোঝায়?
উত্তরঃ এরিয়া কোড হচ্ছে টেলিফোন নাম্বারের একটি অঞ্চল ভিত্তিক কোড। এই কোডটি একটি ইলেকট্রনিক সুবিধার্থে কার্যকর। এটি পোস্টাল কোড কে সঠিকভাবে চালানোর যান্ত্রিকভাবে সেগুলো সাজানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। টেলিফোনের শুরুতে নির্দিষ্ট একটি সংখ্যা যা যেকোনো শহরের জন্য বরাদ্দকৃত।
প্রশ্নঃ আমার পোস্টাল কোড কি হবে?
উত্তরঃ আপনার পোস্টাল কোড সেটা বের করার পদ্ধতি খুবই সহজ। শুধুমাত্র আপনার ভোটার আইডি কার্ড থেকেই আপনি এই সমাধানটি পেয়ে যাবেন। তার জন্য আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের পেছনের দিকে ঠিকানা এর ভিতর ডাকঘরের পাশেই ৪ ডিজিটের সংখ্যা দেখতে পারবেন। সেটি আপনার পোস্টাল কোড।
প্রশ্নঃ বিভিন্ন এলাকায় পোস্টাল কোড কিভাবে বের করব?
উত্তরঃ নিজের ছাড়াও অন্য এলাকায় পোস্টাল কোড বের করার বিভিন্ন ধরনের উপায় সম্পর্কে আমরা উপরের আর্টিকেলে আলোচনা করেছি। মূলত এ বিষয়ে বিভিন্ন রকম ওয়েবসাইটের সুবিধা রয়েছে।
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব বিষয়ে লেখক এর মন্তব্য
পোস্ট কোড কিভাবে বের করব এ বিষয়ে আমরা আজকে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। পোস্ট কোড বের করার জন্য আজকে আমরা বিভিন্ন ধরনের উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছি। বাংলাদেশের সকল ইউনিয়ন কোড জানার জন্য সরকারিভাবে পোস্ট কোড এর তালিকা আমরা শেয়ার করেছি। যা অথেনটিক পোস্টকোড খুঁজে বের করতে সাহায্য করে।
পোস্ট কোড প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে লেগে যায়। বিশেষ করে ব্যবসায়িক বিভিন্ন প্রয়োজনে এই কোড এর প্রয়োজন পড়ে। ব্যবসায়িক লেনদেনের জন্য অনেক জায়গায় পোস্টকোড জানতে চাওয়া হয়। যা কাজকে আরো দ্রুততর এবং সহজলভ্য করে তোলে। তাই পোস্ট কোড খুজে পেতে যেন সমস্যা না হয় সেজন্য আমরা কোড বের করার বিভিন্ন উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি।
ফোকাস আইটি ইনস্টিটিউট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url