বীর্যমনি গাছের উপকারিতা এবং খাওয়ার অপকারিতা
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে। অনেকেই আছেন যারা এই গাছটি চেনেন না ঠিকমতো। এই গাছের মূল থেকে পাতা সবই উপকারী। বীর্যমনির অপকারী দিক নাই বললেই চলে।
বীর্যমনি গাছ সম্পর্কে বেশিরভাগ মানুষই কোন ধারণা রাখেন না। কিন্তু এই গাছের উপকারী দিক এর অভাব নেই। এমনকি এ গাছের ফলও ঔষধি গুন সম্পন্ন। তাই এই গাছটি সম্পর্কে আমাদের আরো বিস্তারিত জানা প্রয়োজন।
পেজ সূচিপত্রঃ বীর্যমনি গাছের উপকারিতা
- বীর্যমনি গাছের উপকারিতা
- বীর্যমনি খাওয়ার অপকারিতা
- পাউডার রুপে বীর্যমনির উপকারিতা
- বীর্যমূল গাছ
- বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ে কিছু প্রশ্ন
- বীর্যমনি গাছ কোথায় পাওয়া যায়
- উপকারি বীর্যমনি ফল
- বীর্যমনির বাজার মূল্য
- বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ে আরো কিছু প্রশ্ন
- বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ের লেখকের মন্তব্য
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ে আজকে আমাদের আলোচনা। বীর্যমনি খুবই উপকারী এবং ঔষধি একটি গাছ। এই গাছের আরো অনেক ধরনের নাম রয়েছে। এর মধ্যে এই গাছটিকে মিছরি দানা গাছও বলা হয়। কারণ এই গাছের ফল অনেক মিষ্টি। ছোট ছোট হয়ে। মানবদেহের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের জন্য এ গাছ উপকারী।
বীর্যমনি গাছ দেখতে কেমন তা অনেকেরই প্রশ্ন থাকে। এই গাছের ছবি চিন্তা করলে দেখা যায় যে গাছটি মোটামুটি ৩০ মিটার পর্যন্ত উঁচু এবং এক মিটার পর্যন্ত চওড়া হতে পারে। বন জঙ্গলে বা পাহাড়ে পর্বতে এই গাছটি দেখতে পাওয়া যায়। গাছের বিভিন্ন অংশ বেশ সুগন্ধযুক্ত। তাই খেতেও অনেক সুস্বাদু। বীর্যমনির অনেক ধরনের উপকার আমরা আজকে জানতে পারব।
আরও পড়ুনঃ সোনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা, সোনা পাতার ঔষধি গুণাবলী
এর মধ্যে সবচেয়ে উপকারী যে গুণ রয়েছে তা হচ্ছে পুরুষের পুরুষত্ব কে আরো শক্তিশালী করতে এই গাছের প্রয়োজনীয়তা ব্যাপক। অনেকের শুক্রাণু দুর্বল হলে তাদেরকে এই গাছ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। বীর্য হালকা হলে ঘন করার জন্য এই গাছ এর পাউডার খাওয়া উপকারী। এছাড়াও নারী পুরুষের শারীরিক অক্ষমতা দূর করতেও এ গাছটি খুবই সাহায্য করে।
এমনকি যাদের পেটের সমস্যা রয়েছে অথবা প্রসাবের জ্বালাপোড়া হয় তাদের জন্য এই গাছের ফল বা পাউডার খেলে উপকার নিশ্চিত। পায়ুপথের কোন সমস্যার ক্ষেত্রেও এই গাছের গুড়া খেতে বলা হয়। এছাড়াও স্নায়ু জাতীয় কোন রকম সমস্যার ক্ষেত্রেও এই গাছ কার্যকর। তবে যেকোনো শারীরিক সমস্যার প্রধান সমাধান হিসেবে এই গাছটি উপকারী নয়।
বীর্যমনি খাওয়ার অপকারিতা
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা জানলাম। এর এত উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। কিন্তু এর অপকারিতাও রয়েছে। খুব একটা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া না থাকলেও বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন এই গাছটি সেবনের ফলে। ভালো ফল পাওয়ার জন্য অনেকে ভাবেন যে দিনে তিন বেলাই এই পাউডার করে খাবেন।
কিন্তু এতে উপকার না হয়ে উল্টা শরীরের ক্ষতি বৃদ্ধি পায়। কোন ওষুধের ডোজ পরিমাণের তুলনায় বেশি খাওয়া যাবেনা। তাই এই গাছ সেবনের ক্ষেত্রেও পরিমাণটা মাথায় রাখতে হবে। আবার অনেকে খালি পেটে খেয়ে থাকেন। এটাও শরীরের জন্য খারাপ। পেটের ক্ষতি হতে পারে। খালি পেটে খেলে হজমের সমস্যা হয়।
শেষে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা হতে পারে। এ কারণে অবশ্যই সকালে এবং রাতে খাওয়ার পর মানে ভরা পেটে সেবন করতে হবে। তা না হলে উপকার পাওয়া যাবে না। ফল খাওয়ার ব্যাপারেও সাবধান থাকতে হবে। দিনে সর্বোচ্চ পাঁচটির বেশি ফল খাওয়া যাবেনা। সবশেষে অবশ্যই শারীরিক সমস্যার সমাধানে বীর্যমনি গাছ সেবনের আগে আয়ুর্বেদ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক।
পাউডার রুপে বীর্যমনির উপকারিতা
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা এই গাছের প্রতিটি কোনায় কোনায় পাওয়া যায়। এই গাছের উপকার সহজে পাওয়ার জন্য এবং সহজে কেনার ক্ষেত্রে অনেকে পাউডার ব্যবহার করে থাকেন। গাছটি পাউডার হিসেবে অনেক জায়গায় বিক্রি করা হয়। গাছের যে উপকার আমরা উপরে আলোচনা করলাম তার সবই এই পাউডারেই বিদ্যমান থাকে।
আর পাউডার রূপে এই গাছটি সেবন করলে সহজেই উপকার পাওয়া যায়। সহজেই এটি খাওয়ার জন্য রেডি করা সম্ভব৷ বিভিন্ন উপায়ে এই পাউডার খাওয়া যায়। সাধারণত পানিতে গুলিয়ে সারারাত রেখে সকালবেলা ঘুম থেকে উঠার পর এই পানি সেবন করা শরীরের জন্য ভালো। আবার রাতের বেলা দুধের সাথে মিশিয়ে খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
অনেকেই এই গুড়া বা পাউডার চায়ের মাধ্যমে ও খেয়ে থাকেন। এই গাছটি এতটাই উপকারী যে যেভাবেই খান না কেন এর উপকার আসবেই। তাছাড়া বীর্যমনি গাছের যে ফল সেটাও এমনিতেই খোসা ছাড়িয়ে খাওয়া যায়। অথবা ব্লেন্ড করে শরবত বানিয়েও খেয়ে ফেলা যায়। এমনকি এটি শুকিয়ে গুড়া করে পরবর্তীতে পাউডার হিসেবে নিয়মিত সেবন করা সম্ভব।
বীর্যমূল গাছ
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা যেমন রয়েছে তেমনি এই গাছের মূলের উপকারিতা অপরিসীম। আয়ুর্বেদী চিকিৎসায় এ গাছের মূল বেশি ব্যবহৃত হয়। অনেকেই জানেন না যে বীর্যমূল কতটা উপকারী। কিন্তু আপনাদের সুবিধার ক্ষেত্রে বলতে পারি যে এই গাছের ছোট কচি পাতা থেকে মূল পর্যন্ত সবকিছুই ঔষধি গুন সম্পন্ন।
এই গাছের মূল পুরুষ এবং মহিলার শারীরিক সমস্যার সমাধানে খুবই কার্যকর। এই গাছটি সেবনের ফলে পুরুষদের যৌন ক্ষমতা বাড়ে। কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। যে নিয়মিত এই গাছের মূল সেবন করবে তার শুক্রানুর গতিশীলতা বৃদ্ধি পাবে। যারা পুরুষত্বহীনতায় ভুগছেন তাদের জন্য এই গাছটি খুবই উপকারী।
এমনকি মহিলাদের ক্ষেত্রেও যৌন শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য এই গাছের মূল নিয়মিত সেবন করা দরকার। অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ মত খেতে হবে। শারীরিক এবং মানসিক দুর্বলতা রোধ করার ক্ষেত্রেও এটি কাজে লাগে।
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ে কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ বীর্যমনির উপকারিতা কি?
উত্তরঃ যেহেতু বীর্যমনি গাছ ঔষধি গুণসম্পন্ন। তাই এর উপকারিতা ও অপরিসীম। প্রধানত পুরুষদের বীর্যের মান উন্নত করাই এর প্রধান কাজ। বীর্যকে ঘন করে বলে এই গাছের অনেক সুনাম। এছাড়া নিয়মিত খাওয়ার ফলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সহ মহিলাদেরও অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যার অবসান ঘটে।
প্রশ্নঃ বীর্যমনি গাছ কোথায় পাওয়া যায়?
উত্তরঃ সাধারণত বিভিন্ন অঞ্চলেই এই গাছ পাওয়া যায়। তবে প্রথমে এই গাছটি দেখা যায় ভারতে। প্রায় দুই হাজার বছর আগে এই গাছের সন্ধান বৌদ্ধ ধার্মিকরা দিয়ে থাকেন। ভারত এবং ভারতের আশেপাশে বিভিন্ন দেশে এই গাছটি পাওয়া যায়।
প্রশ্নঃ বীর্যমূল খেলে কি উপকার রয়েছে?
উত্তরঃ বীর্যমূল এবং বীর্যমনির পুরো গাছটিতেই ঔষধি গুন রয়েছে। এই গাছটির মূল সবচেয়ে উপকারী।
বীর্যমনি গাছ কোথায় পাওয়া যায়
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আমরা উপরে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা যে এই গাছটি কোথায় পাওয়া যায়। মূলত এশিয়া মহাদেশে ভারতীয় উপমহাদেশের বিভিন্ন দেশের ভিতর এই গাছের দেখা পাওয়া যায়। গাছটিতে যে ফলগুলো দেখতে পাওয়া যায় সেগুলো বেশ মিষ্টি। তাই মিষ্টি গাছ নামেও এই গাছটি পরিচিত।
ধারণা করা হয় যে প্রায় দুই হাজার বছর আগে এই গাছটির দেখা মেলে। পঞ্চম শতাব্দীর দিকে বৌদ্ধ ভিক্ষুকদের দ্বারা এই গাছটি বিভিন্ন এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। ভারত ছাড়াও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন দেশে এর জনপ্রিয়তা ব্যাপক। গাছটিতে যেমন ঔষধি গুণ রয়েছে সাথে মিষ্টি এবং টক স্বাদ হওয়ার কারণে খুবই সুপরিচিত ও জনপ্রিয় ছিল।
ইতিহাসের অনেক সংস্কৃতিতেই এই গাছের মূল্যায়ন করা হয়েছে। এখনো বিভিন্ন অঞ্চলে মূল্যবান গাছ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। চিরহরিৎ ঝোপঝাড়ে এই গাছ জন্মে। এর ফুল গুলো গোলাকার, ছোট, সাদা রংয়ের। এর ফলও হয় যা কিনা হলুদ সবুজ বর্ণের এবং টক মিষ্টি স্বাদযুক্ত।
উপকারি বীর্যমনি ফল
বীর্যমনি খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করলেও এর ফল ও যে উপকারী তা আমরা অনেকেই জানিনা। এর ফল যেমন ঔষধি গুন সম্পন্ন সাথে অনেক মিষ্টি স্বাদযুক্ত বটে। তাই ব্যবহারের সময় ফল ফেলে দেওয়া ঠিক নয়। গাছের মূল, পাতা, রস যেমন খাওয়া যায় তেমনি ফলও খাওয়া যায়। বীর্যমনি ব্যবহারের কারণে অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যার সমাধান পাওয়া যায়।
তেমনি এর ফল অন্যান্য অংশের মতোই উপকারী হওয়ার কারণে মূল কাণ্ডের মতো ফলে ও একই ঔষধি গুণ রয়েছে। বিভিন্ন রোগের নিরামোক হিসেবে এই ফল কাজে লাগে। বিশেষ পরিচিত পুরুষদের বীর্য ঘন করার জন্য। শারীরিক অক্ষমতার জন্য পুরুষরা নিয়ম অনুযায়ী গাছের ফল খেয়ে উপকার পান।
পুরুষের প্রজনন ট্র্যাক্টের গ্রন্থি থেকে বীর্য আসে। যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ফ্লুইড। এছাড়াও শরীরের বিভিন্ন রকম উপকারী পদার্থ যেমন ফ্রুক্টোজ, প্রোটিন, সাইট্রিক এসিড, জিংক এর ঘাটতিও এই গাছটি পূরণ করে।
বীর্যমনির বাজার মূল্য
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে জানার পর অনেকেই কিন্তু আগ্রহী হবেন ব্যবহারের জন্য। তাদের জন্য বর্তমানে বনে জঙ্গলে গিয়ে গাছ সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। এ কারণে বিভিন্ন রকম অনলাইন বা অফলাইন শপ ঘুরে আমরা দেখতে পারি যে মোটামুটি গড়ে ১০০ গ্রাম বীর্যমনির গুড়া কিনতে প্রায় ২৫০ থেকে ৪০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়ে থাকে।
তবে দোকান ভেদে এর মূল্যের তারতম্য দেখা যায়। বিভিন্ন রকম অনলাইন শপে ঘুরলে দেখা যায় যে এর ভালো দাম রয়েছে। কারণ যেহেতু এটি খুব একটা পাওয়া যায় না। ব্যবহার কমে এসেছে। তাই এর স্টক সীমিত থাকে। এরমধ্যে আমরা বেশ কিছু অনলাইন দোকান ঘুরে এসে তাদের বীর্যমনি গাছের গুড়ার দাম নির্ণয় করেছি।
অফুরন্ত নামের একটি অনলাইন শপ থেকে দেখা গিয়েছে যে বীর্যমনি গুড়ার দাম প্রতি ১০০ গ্রামে ৩৭০ টাকা। আজকের ডিল ডটকম এই শপটিতে বীর্যমনি গুড়ার ১০০ গ্রামের দাম ৩৬৫ টাকা। বাংলাপুর নামে একটি অনলাইন শপ যারা সারাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকেন তাদের কাছে প্রতি ১০০ গ্রাম এর দাম ২৯০ টাকা।
দারাজে বীর্যমনি গুড়া প্রতি ১০০ গ্রামে ১৬০ টাকায় পাওয়া যায়। সবশেষে আরও একটি অনলাইন শপে বীর্যমনি গুড়ার দাম প্রতি ১০০ গ্রামে ২৫০ টাকা পর্যন্ত দেখা গেছে।
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ে আরো কিছু প্রশ্ন
প্রশ্নঃ বীর্যমনি গাছের দাম কত?
উত্তরঃ এই গাছটি যেহেতু অনেক উপকারী কিন্তু বর্তমানে এর ব্যবহার কমে এসেছে। তাই সবসময়ই এই গাছটি খুঁজে পাওয়া যায় না। বাজারে প্রতি কেজি পাউডারের মূল্য ২৭০ থেকে ৬৫০ টাকা পর্যন্ত।
প্রশ্নঃ বীর্যমূল কি অন্যান্য ওষুধী গাছের সাথে খাওয়া যায়?
উত্তরঃ অশ্বগন্ধা, শিমুল মূল, আলকুশি গাছের সাথে বীর্যমূল মিশিয়ে খাওয়া যায়। এতে অনেক ধরনের উপকার যেমন, শক্তি বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
প্রশ্নঃ বীর্যমূল খেলে কি কোনো সমস্যা হয়?
উত্তরঃ পরিমাণে বেশি বা অপ্রয়োজনে এ মূল খেলে শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এগুলো খাওয়ার নির্দিষ্ট পরিমাপ রয়েছে। প্রয়োজনের ডাক্তারের পরামর্শ মত খাওয়াই ভালো।
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা বিষয়ের লেখকের মন্তব্য
বীর্যমনি গাছের উপকারিতা সম্পর্কে আজকে আমরা বিস্তারিত অনেক বিষয়ই জেনেছি। আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা গাছটি সম্পর্কিত সব ধরনের তথ্যই জানতে পারবেন। আমরা চেষ্টা করেছি গাছের সব ধরনের উপাদানের সঠিক ব্যবহার সম্পর্কে আপনাদের কাছে পূর্ণাঙ্গ তথ্য শেয়ার করতে। যা আপনাদের ঔষুধি গুন সম্পন্ন গাছ সম্পর্কে ধারণা রাখতে সাহায্য করে।
একটা সময় কবিরাজি ওষুধ হিসেবে এই গাছের খুব প্রচলন ছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে এই গাছের মূল্যায়ন এবং পরিচিতি ঢাকা পড়ে গেছে। তাই অবশ্যই এই গাছে সংরক্ষণ দরকার এবং পরিচয় সম্পর্কে অবগত থাকা জরুরী। এমনকি বিভিন্ন ছোটখাটো সমস্যার কারণে এলোপ্যাথি ওষুধ না খেয়ে যদি এই ধরনের গাছ থেকে উপকার পাওয়া যায়। তবে শরীরের জন্য ভালো।
ফোকাস আইটি ইনস্টিটিউট এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url